Vision Creates Value is delighted to present you Bushra Esha's passion, ambition and imagination to make our world a better place. More to come .... Stay tuned ....
কাজই যাঁর নেশাঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজের ছাত্রী। অনার্সে ৩.৭৬ জিপিএ নিয়ে পেয়েছেন ডিনস অ্যাওয়ার্ড। প্রকাশ করেছেন ম্যাগাজিন 'ভয়েস অব বিজনেস'। নেতৃত্ব দিয়েছেন ক্যারিয়ার ক্লাব, থ্যালাসেমিয়া অ্যাওয়ারনেস গ্রুপ, ইয়ুথ ওয়ার্ক বাংলাদেশসহ বেশ কয়েকটি সংগঠনের। বুশরা হুমায়রা এষাকে নিয়ে লিখেছেন লতিফুল হক
Featured Article Link:
http://www.kalerkantho.com/print_edition/index.php?view=details&type=gold&data=news&pub_no=1299&cat_id=3&menu_id=74&news_type_id=1&index=0&archiev=yes&arch_date=10-07-2013#.Vf3Nd_lVikq
বুশরা এষা ♥♪♥ ছবি: তারেক আজিজ নিশক
কাজই যাঁর নেশাঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজের ছাত্রী। অনার্সে ৩.৭৬ জিপিএ নিয়ে পেয়েছেন ডিনস অ্যাওয়ার্ড। প্রকাশ করেছেন ম্যাগাজিন 'ভয়েস অব বিজনেস'। নেতৃত্ব দিয়েছেন ক্যারিয়ার ক্লাব, থ্যালাসেমিয়া অ্যাওয়ারনেস গ্রুপ, ইয়ুথ ওয়ার্ক বাংলাদেশসহ বেশ কয়েকটি সংগঠনের। বুশরা হুমায়রা এষাকে নিয়ে লিখেছেন লতিফুল হক
মেয়েটি খুব চুপচাপ। মন দিয়ে ক্লাস করে সোজা বাড়ি ফিরে আসে। দেয় না তেমন আড্ডাও। বুশরা হুমায়রা এষা পড়ে ভিকারুননিসা নূন স্কুলে ক্লাস নাইনে। হঠাৎই কী মনে করে নাম লেখাল স্বেচ্ছাসেবক নির্বাচন প্রতিযোগিতায়। টিকেও গেল। দশ স্বেচ্ছাসেবকের একজন হিসেবে কাঁধে পড়ল স্কুলের ছাত্রীদের সামলানোর দায়িত্ব। গুরুদায়িত্ব পেয়ে চঞ্চল হয়ে ওঠল অন্তর্মুখী মেয়েটি। মন দিয়ে পালন করতে লাগল ইউনিফর্ম ঠিকঠাক আছে কি না, কারো নখ বড় কি না। দেখতে দেখতে শেষ হলো নাইন। দশম শ্রেণীতে উঠেই পেল সুসংবাদ। সবাইকে টপকে পেল 'বেস্ট ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড'। নিজের ভেতরে আবিষ্কার করল অন্য এক মানুষ, 'আগে পড়া বাদে কিছুই মাথায় ছিল না। পুরস্কারের পর সহশিক্ষামূলক কার্যক্রমে আগ্রহী হই।' এ আত্মবিশ্বাসে ভর দিয়ে একে একে পেয়েছেন অনেক সাফল্য। এসএসসিতে পেলেন জিপিএ ৫। এইচএসসিতে পড়ার পাশাপাশি মন দিলেন ভিকারুননিসা বিজ্ঞান ক্লাবে। দারুণ বিজ্ঞান মেলা আয়োজন করে প্রশংসা কুড়ালেন সহপাঠী-শিক্ষকদের। পেলেন 'বেস্ট ওয়ার্কার অ্যাওয়ার্ড'। এইচএসসিতেও জিপিএ ৫।
বাণিজ্যের ছাত্রীটি ঠিক করলেন- যে করেই হোক ভর্তি হবেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাণিজ্য অনুষদে। পড়াশোনা করতে লাগলেন দিনরাত। এর পরও সুযোগ পেলেন না কমার্স ফ্যাকাল্টিতে। ভর্তি হলেন শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটে। তবে বাধ সাধলেন মা-বাবা। তাঁদের খুব ইচ্ছা- মেয়ে বিবিএ পড়বে। অগত্যা শুরু হলো প্রস্তুতি। পরের বছর ভর্তি হলেন ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগে। প্রথম দুই বছর কেটে গেল পড়ালেখায়ই। থার্ড ইয়ারে উঠে মনে হলো- 'ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে শুধু ক্লাস করব আর পরীক্ষা দেব?' যুক্ত হলেন ভয়েস অব বিজনেসে (ভিওবি)। অনুষদের এ ম্যাগাজিনটির তত দিনে দুটি সংখ্যা বেরিয়েছে। ঠিক করলেন, একেবারে পাল্টে দেবেন পত্রিকার চেহারা। কী থাকবে সেখানে? 'ঠিক করলাম, আন্তর্জাতিক বিজনেস ম্যাগাজিনের চেহারা দেব। পরিবর্তন করব বিষয়বস্তু, কাগজের মান।' শুরু হলো এষার মিশন। পরিকল্পনা করলেন- তুলে ধরবেন সফল ব্যবসা ব্যক্তিত্বদের জীবনের গল্প। ম্যাগাজিনের সঙ্গে সম্পৃক্ত করবেন তাঁদেরও। সবাইকে অবাক করে ছাত্রছাত্রীদের পত্রিকায় যুক্ত করলেন শিক্ষকদেরও। রাজি করালেন ব্যবসায় অনুষদের আট বিভাগের শিক্ষককে। সিনিয়র শিক্ষকরা হলেন উপদেষ্টা আর জুনিয়ররা নেমে পড়লেন সরাসরি তত্ত্বাবধানে। ভয়েস অব বিজনেস হয়ে গেল বাণিজ্য অনুষদের মুখপত্র। তখনো এষার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জটাই বাকি। ড. মুহাম্মদ ইউনূস থেকে শুরু করে রুবাবা মতিন দৌলা মতিন, গীতি আরা সাফিয়া চৌধুরী প্রমুখ বড় মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে, তুলে আনতে হবে তাঁদের সাফল্যগাথা। তেমন সাহায্য পাওয়া গেল না সিনিয়রদের কাছ থেকে। নম্বর জোগাড়, সাক্ষাৎকারের সময় চেয়ে চিঠি পাঠানো- সব করতে হলো এষাকেই। সে দিনগুলো কোনো দিনও ভুলবেন না- 'কাজ শুরুর পর মাঝদরিয়ায় হাবুডুবু খাচ্ছিলাম। কী করব বুঝতে পারছিলাম না। দিনের পর দিন এখানে-ওখানে ছুটে বেড়িয়েছি, সাহায্য চাইতে গিয়েছি নানা কম্পানিতে কাজ করা বিভাগের সাবেক ছাত্রছাত্রীদের কাছেও।' ধীরে ধীরে সাড়া পেতে লাগলেন। তবে এষার জীবনের স্মরণীয় ঘটনা ড. ইউনূসের সাক্ষাৎকার। নানা চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে যোগাযোগের পর নোবেল বিজয়ী এ মানুষটির সময় পেতেই লেগেছিল প্রায় দেড় মাস। নানা ক্ষেত্রে সফল এসব ব্যক্তির সাক্ষাৎকার নেওয়াটাই নিজের অন্যতম অর্জন মনে করেন এষা, 'দেখা করার আগে সবার সম্পর্কেই পড়াশোনা করতে হয়েছে, প্রশ্ন তৈরি করতে হয়েছে। তাঁদের সাফল্যের গল্প আমার জন্য বড় অনুপ্রেরণা।'
গেল বছরের ১ জুন থেকে এ বছরের ২২ জুন পর্যন্ত পালন করেছেন ভয়েস অব বিজনেসের প্রধান সম্পাদকের দায়িত্ব। এ ছাড়াও ২০১০ থেকে ২০১২- ছিলেন ঢাকা ইউনিভার্সিটি ক্যারিয়ার ক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক। বাণিজ্য অনুষদের প্রতিটি বিভাগের জন্য আয়োজন করেছেন আলাদা কর্মশালা। হাতে-কলমে সেখানে শেখানো হয়েছে জীবনবৃত্তান্ত থেকে শুরু করে পেশাগত জীবনের প্রয়োজনীয় নানা বিষয়। ক্যারিয়ার ফেয়ার আয়োজন করে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সরাসরি নিয়োগের ব্যবস্থা করেছেন ৬৪ ছাত্রছাত্রীর। ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সংগঠনে কাজ করা তাঁর কাছে যেন নেশার মতো। কিছুতেই ক্লান্তি নেই। যুক্ত আছেন আরো দুটো সংগঠন 'থ্যালাসেমিয়া অ্যাওয়ারনেস গ্রুপ' এবং 'ইয়ুথ ওয়ার্ক বাংলাদেশ'-এ। এষা জানালেন, 'আমরা থ্যালাসেমিয়া বিষয়ে সচেতনতা নিয়ে কাজ করছি। রক্তে থ্যালাসেমিয়া শনাক্তকরণ কার্যক্রম শুরু করেছি, ইচ্ছা আছে আরো অনেক কিছুর। ইয়ুথ ওয়ার্ক বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বেকার বা আর্থিকভাবে অসচ্ছল তরুণদের সরাসরি অর্থ সাহায্য না দিয়ে নানা কর্মসূচির মাধ্যমে সক্ষম করে তুলতে চেষ্টা করি।'
কয়েক দিন আগে দিয়েছেন এমবিএ পরীক্ষা। নানা বাধাবিপত্তি পেরিয়ে এত কিছু যে করতে পেরেছেন, সেটা এষার কাছেই অবিশ্বাস্য মনে হয়- 'শিক্ষক থেকে সিনিয়র অনেকেই জিজ্ঞাসা করেছেন, লেখাপড়া করলেই তো হলো। এত কিছুর দরকার কী? শুরুতে সাহায্য তো দূরের কথা, উৎসাহও দেননি। সবই আমার কষ্টের অর্জন।' মানুষের ভাবনাকে ভুল প্রমাণ করে পড়ালেখায়ও খুব ভালো করেছেন এষা। ৩.৭৬ জিপিএ পেয়ে বিবিএতে পেয়েছেন 'ডিনস অ্যাওয়ার্ড'।
এক বছর ধরে অনানুষ্ঠানিকভাবে পালন করেছেন বাণিজ্য অনুষদের জনসংযোগ কর্মকর্তার দায়িত্ব। সামলেছেন অনুষদের নানা অনুষ্ঠানের জন্য যোগাযোগ, স্পন্সর, প্রচারণা- সব কিছুই। কয়েক দিন হলো কমিউনিকেশন অ্যান্ড ট্রেনিং কো-অর্ডিনেটর হিসেবে যোগ দিয়েছেন ব্রিটিশ-আমেরিকান টোব্যাকোতে। ছোটবেলা থেকেই ছবি আঁকতে ভালোবাসেন। ভাবছেন, এবার আঁকাআঁকির ওপর পড়াশোনা করবেন।
সৌজন্যে: কালের কন্ঠ, ২০১৩ জুলাই ১০
বাণিজ্যের ছাত্রীটি ঠিক করলেন- যে করেই হোক ভর্তি হবেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাণিজ্য অনুষদে। পড়াশোনা করতে লাগলেন দিনরাত। এর পরও সুযোগ পেলেন না কমার্স ফ্যাকাল্টিতে। ভর্তি হলেন শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটে। তবে বাধ সাধলেন মা-বাবা। তাঁদের খুব ইচ্ছা- মেয়ে বিবিএ পড়বে। অগত্যা শুরু হলো প্রস্তুতি। পরের বছর ভর্তি হলেন ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগে। প্রথম দুই বছর কেটে গেল পড়ালেখায়ই। থার্ড ইয়ারে উঠে মনে হলো- 'ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে শুধু ক্লাস করব আর পরীক্ষা দেব?' যুক্ত হলেন ভয়েস অব বিজনেসে (ভিওবি)। অনুষদের এ ম্যাগাজিনটির তত দিনে দুটি সংখ্যা বেরিয়েছে। ঠিক করলেন, একেবারে পাল্টে দেবেন পত্রিকার চেহারা। কী থাকবে সেখানে? 'ঠিক করলাম, আন্তর্জাতিক বিজনেস ম্যাগাজিনের চেহারা দেব। পরিবর্তন করব বিষয়বস্তু, কাগজের মান।' শুরু হলো এষার মিশন। পরিকল্পনা করলেন- তুলে ধরবেন সফল ব্যবসা ব্যক্তিত্বদের জীবনের গল্প। ম্যাগাজিনের সঙ্গে সম্পৃক্ত করবেন তাঁদেরও। সবাইকে অবাক করে ছাত্রছাত্রীদের পত্রিকায় যুক্ত করলেন শিক্ষকদেরও। রাজি করালেন ব্যবসায় অনুষদের আট বিভাগের শিক্ষককে। সিনিয়র শিক্ষকরা হলেন উপদেষ্টা আর জুনিয়ররা নেমে পড়লেন সরাসরি তত্ত্বাবধানে। ভয়েস অব বিজনেস হয়ে গেল বাণিজ্য অনুষদের মুখপত্র। তখনো এষার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জটাই বাকি। ড. মুহাম্মদ ইউনূস থেকে শুরু করে রুবাবা মতিন দৌলা মতিন, গীতি আরা সাফিয়া চৌধুরী প্রমুখ বড় মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে, তুলে আনতে হবে তাঁদের সাফল্যগাথা। তেমন সাহায্য পাওয়া গেল না সিনিয়রদের কাছ থেকে। নম্বর জোগাড়, সাক্ষাৎকারের সময় চেয়ে চিঠি পাঠানো- সব করতে হলো এষাকেই। সে দিনগুলো কোনো দিনও ভুলবেন না- 'কাজ শুরুর পর মাঝদরিয়ায় হাবুডুবু খাচ্ছিলাম। কী করব বুঝতে পারছিলাম না। দিনের পর দিন এখানে-ওখানে ছুটে বেড়িয়েছি, সাহায্য চাইতে গিয়েছি নানা কম্পানিতে কাজ করা বিভাগের সাবেক ছাত্রছাত্রীদের কাছেও।' ধীরে ধীরে সাড়া পেতে লাগলেন। তবে এষার জীবনের স্মরণীয় ঘটনা ড. ইউনূসের সাক্ষাৎকার। নানা চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে যোগাযোগের পর নোবেল বিজয়ী এ মানুষটির সময় পেতেই লেগেছিল প্রায় দেড় মাস। নানা ক্ষেত্রে সফল এসব ব্যক্তির সাক্ষাৎকার নেওয়াটাই নিজের অন্যতম অর্জন মনে করেন এষা, 'দেখা করার আগে সবার সম্পর্কেই পড়াশোনা করতে হয়েছে, প্রশ্ন তৈরি করতে হয়েছে। তাঁদের সাফল্যের গল্প আমার জন্য বড় অনুপ্রেরণা।'
গেল বছরের ১ জুন থেকে এ বছরের ২২ জুন পর্যন্ত পালন করেছেন ভয়েস অব বিজনেসের প্রধান সম্পাদকের দায়িত্ব। এ ছাড়াও ২০১০ থেকে ২০১২- ছিলেন ঢাকা ইউনিভার্সিটি ক্যারিয়ার ক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক। বাণিজ্য অনুষদের প্রতিটি বিভাগের জন্য আয়োজন করেছেন আলাদা কর্মশালা। হাতে-কলমে সেখানে শেখানো হয়েছে জীবনবৃত্তান্ত থেকে শুরু করে পেশাগত জীবনের প্রয়োজনীয় নানা বিষয়। ক্যারিয়ার ফেয়ার আয়োজন করে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সরাসরি নিয়োগের ব্যবস্থা করেছেন ৬৪ ছাত্রছাত্রীর। ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সংগঠনে কাজ করা তাঁর কাছে যেন নেশার মতো। কিছুতেই ক্লান্তি নেই। যুক্ত আছেন আরো দুটো সংগঠন 'থ্যালাসেমিয়া অ্যাওয়ারনেস গ্রুপ' এবং 'ইয়ুথ ওয়ার্ক বাংলাদেশ'-এ। এষা জানালেন, 'আমরা থ্যালাসেমিয়া বিষয়ে সচেতনতা নিয়ে কাজ করছি। রক্তে থ্যালাসেমিয়া শনাক্তকরণ কার্যক্রম শুরু করেছি, ইচ্ছা আছে আরো অনেক কিছুর। ইয়ুথ ওয়ার্ক বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বেকার বা আর্থিকভাবে অসচ্ছল তরুণদের সরাসরি অর্থ সাহায্য না দিয়ে নানা কর্মসূচির মাধ্যমে সক্ষম করে তুলতে চেষ্টা করি।'
কয়েক দিন আগে দিয়েছেন এমবিএ পরীক্ষা। নানা বাধাবিপত্তি পেরিয়ে এত কিছু যে করতে পেরেছেন, সেটা এষার কাছেই অবিশ্বাস্য মনে হয়- 'শিক্ষক থেকে সিনিয়র অনেকেই জিজ্ঞাসা করেছেন, লেখাপড়া করলেই তো হলো। এত কিছুর দরকার কী? শুরুতে সাহায্য তো দূরের কথা, উৎসাহও দেননি। সবই আমার কষ্টের অর্জন।' মানুষের ভাবনাকে ভুল প্রমাণ করে পড়ালেখায়ও খুব ভালো করেছেন এষা। ৩.৭৬ জিপিএ পেয়ে বিবিএতে পেয়েছেন 'ডিনস অ্যাওয়ার্ড'।
এক বছর ধরে অনানুষ্ঠানিকভাবে পালন করেছেন বাণিজ্য অনুষদের জনসংযোগ কর্মকর্তার দায়িত্ব। সামলেছেন অনুষদের নানা অনুষ্ঠানের জন্য যোগাযোগ, স্পন্সর, প্রচারণা- সব কিছুই। কয়েক দিন হলো কমিউনিকেশন অ্যান্ড ট্রেনিং কো-অর্ডিনেটর হিসেবে যোগ দিয়েছেন ব্রিটিশ-আমেরিকান টোব্যাকোতে। ছোটবেলা থেকেই ছবি আঁকতে ভালোবাসেন। ভাবছেন, এবার আঁকাআঁকির ওপর পড়াশোনা করবেন।
সৌজন্যে: কালের কন্ঠ, ২০১৩ জুলাই ১০
Bushra Esha ♥♪♥ বুশরা এষা
Photo Credit: Rakib, 2014 July 18
Featured Article Link:
http://www.kalerkantho.com/print_edition/index.php?view=details&type=gold&data=news&pub_no=1299&cat_id=3&menu_id=74&news_type_id=1&index=0&archiev=yes&arch_date=10-07-2013#.Vf3Nd_lVikq
Explore More:
Last updated: 20200822
More to come .... Stay tuned ....
More to come .... Stay tuned ....
https://visioncreatesvalue.blogspot.com/2020/07/bushra-eshas-visionary-journey.html
ReplyDelete