Sunday, 03 July 2011 | |
বহুমুখী জ্যোতির্ময় - তারান্নুম আফরীন! বর্তমানে পি.এইচ.ডি. করছেন অস্ট্রেলিয়ার Deakin বিশ্ববিদ্যালয়ে। তারান্নুমের গবেষণার বিষয় বাঁশের আঁশের প্রস্তুতির পরিবেশ বান্ধব পদ্ধতি উদ্ভাবন ও এর বহুমুখী ব্যবহার। ইতিমধ্যে তারান্নুমের গবেষণা ও সাক্ষাৎকার আলোড়ন সৃস্টি করেছে ও প্রকাশ পেয়েছে বেশ কয়েকটি প্রচার মাধ্যমে। তারান্নুম আফরীনের এই সাক্ষাৎকারটি প্রকাশিত হলো TexTek Solutions ও বিজ্ঞানী.org এর সৌজন্যে। তারান্নুমের জন্ম বাংলাদেশে। আমরা দুজনেই আলোর পথযাত্রী। অজানাকে জানার সাধ ও সাধনার সূত্র ধরেই অন্তর্জালে আমাদের যোগাযোগ।
তারান্নুম আফরীন :: Tarannum Afrin Cover Photo Compose and Design by Zayed Farid, Udbhid Chottor FB Forum, 20181024
শুনুন তাহলে আমাদের আলাপচারিতার অংশ বিশেষ: শফিউল ইসলাম: শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ভূবন, বিজ্ঞানী.org -এ স্বাগতম। অস্ট্রেলিয়ায় সময় কেমন কাটছে? তারান্নুম আফরীন: ধন্যবাদ। অস্ট্রেলিয়ায় ভীষণ ব্যস্ত সময় কাটছে গবেষণা নিয়ে। আমি অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়া স্টেট-এর Deakin বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়ারুন পন্ডস ক্যাম্পাস-এ পি.এইচ.ডি. করছি অস্ট্রেলিয়া সরকারের বিশেষ বৃত্তি 'Australian Postgraduate Award (APA)' স্কীম-এ। শ. ই.: তোমার জন্ম বাংলাদেশে। তোমার শৈশবের কথা শুনতে চাই? তা. আ.: পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর দেশটায় আমার জন্ম। আমি একজন গর্বিত বাংলাদেশী। আমি আমার বাবা-মায়ের প্রথম সন্তান। পুরো প্রজন্মের অগ্রজ। বাবা ব্যাংকার। মা শিক্ষকতা করতেন। যদিও আমাদের দুবোনের পিছনে সময় দিতে গিয়ে বেশিদিন শিক্ষকতা করা হয়নি তাঁর। আমি খুব অসুস্থ হয়ে জন্মেছিলাম। তাই আমার শৈশবের বেশিরভাগ সময় কেটেছে আমার নানা বাড়িতে। বড় নাতনী, তার উপর অসুস্থ বলে নানাভাই আর আপুজি (নানী) চোখের মনি করে রেখেছিলেন। আমার সবকিছুর হাতে খড়ি আমার নানাভাইয়ের কাছে। তিনি একজন নৌ-কর্মকর্তা ছিলেন। প্রকৃতিকে চিনিয়েছিলেন তিনি। রাতের বেলা তারা দেখিয়ে বলতেন পদার্থবিদ্যার নানা কথা। গণিতেও হাতে খড়ি তাঁর কাছেই। আর ছিল আপুজির স্নেহ আর মমতা। আমার রোগ-বালাই লেগেই থাকতো। রাতের পর রাত আমাকে কোলে নিয়ে হেটে হেটে গল্প বলতেন নানাভাই আর আপুজি যখন অসুস্থ হয়ে যেতাম খুব বেশি। বলতেই পারেন আমি একজন মিরাকল বেবী। অনেক ধরনের জটিলতা নিয়ে জন্মাবার পরও আজ অবধি টিকে আছি পরম করুণাময়ের অসীম কৃপায়! শ. ই. : ভালো লাগলো তোমার কৃতজ্ঞতাবোধ - অনেকের আশীর্বাদ ও প্রেরণা পেয়ে তুমি আজ এপর্যন্ত। নানাবাড়ি কোথায়? তা. আ. : বরিশালে। তবে, আমার শৈশবের অধিকাংশ সময় কেটেছে ঢাকার মগবাজারে। শ. ই.: বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ার তোমার। অনেক পেশার মাঝে টেক্সটাইল প্রযুক্তি পেশাকে কেন বেছে নিলে? তা. আ.: আমার ডিজাইনের প্রতি বেশ ঝোক ছিল। যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সময় এলো, একদিন 'প্রথম আলো'-তেই টেক্সটাইল নিয়ে একটা প্রতিবেদন বের হলো। আমার বাবা আমাকে ডেকে বললেন, তুমি টেক্সটাইল-এ পড়। একদিন অনেক বড় ডিজাইনার হতে পারবে। 'CK' এর মতো নিজের ব্র্যান্ড হবে 'TA' ...। এই কথাটি মনে বেশ দাগ কেটেছিল। সেইখান থেকেই টেক্সটাইল পড়া আর পেশা হিসাবে বেছে নেয়া। শ. ই.: বাংলাদেশের প্রায় ৮০% রপ্তানী আয় আসে টেক্সটাইল ও পোশাক শিল্প থেকে। এক্ষেত্রে আমরা কি কি চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি? তা. আ.: আমাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ডিজাইন। আমরা সবাই পিছনের দিকের লিঙ্কেজের কথা বলি; কিন্তু সামনের দিকের লিঙ্কেজের কথা ভুলে যাই। শুধু ক্রেতাদের অর্ডারগুলো তৈরি করা ছাড়াও, আমরা আমাদের নিজেদের ডিজাইন দিয়ে তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা করতে পারি। আমি খেয়াল করে দেখেছি ইউরোপ ও অস্ট্রেলিয়ার বাজারে আমাদের যে পণ্যগুলো (products) আসে তা একদম সাধারণ পণ্য (basic product)। আমি বিশ্বাস করি আমাদের চমকপ্রদ পণ্য (fashionable product) তৈরির দক্ষতা আছে - যেখানে লাভ অনেক বেশি। আমরা শুধু বড় ভলুউমের -এর কাজ করি; কিন্তু এটা মনে রাখা উচিত চমকপ্রদ (fashionable) অর্ডারগুলো ছোট ভলুউমের হলেও আমাদের মেধাকে বিশ্বের দরবারে পরিচিত করবে। আমাদের আরেকটা বড় সমস্যা আমাদের সরাসরি যোগাযোগ নেই ফ্যাশন retailers -দের সাথে। আমাদেরকে অনেক ক্ষেত্রেই buying / liaison অফিসের উপর নির্ভর করতে হয়। এক্ষেত্রে লভ্যাংশ অনেক কমে যায়। এছাড়া আমাদের দেশে গবেষণা ও উন্নয়নের প্রকৃত কাঠামো এখনো গড়ে ওঠেনি। শ. ই.: এসব সমস্যাকে কীভাবে সম্ভাবনায় রূপ দিতে পারি? তা. আ.: আমাদের মধ্যে সব সময় একটা পশ্চাদমুখী দৃষ্টিভঙ্গী কাজ করে। এটাকে বদলাতে হবে। নোতুন নোতুন চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে হবে। আর এটা মনে রাখতে হবে পৃথিবীতে স্বল্প শ্রম দিয়ে সফল হওয়া দুস্কর; কঠোর পরিশ্রমের কোনো বিকল্প নেই। শ. ই.: বাংলাদেশের টেক্সটাইল সেক্টরের উন্নতির জন্য কোন পরামর্শ... ...? তা. আ.: আমার মনে হয় টেক্সটাইল খাতে গবেষণার সুযোগ বাংলাদেশে অনেক কম। এ বিষয়ে আমাদের বিশেষভাবে মনোযোগী হয়ে ওঠা আশু প্রয়োজন। শ. ই.: তুমি বহুমুখী জ্যোতির্ময়! তোমার মা বলতেন রংধনুর ৭-রঙের মতো তোমার ৭-টি গুণ থাকা চাই। একাধারে তুমি তর্কবাগীশ, সঙ্গীত শিল্পী, সংবাদ পাঠক, শিক্ষক, প্রযুক্তিবিদ ও গবেষক! পেশা হিসেবে তোমার কোনটা প্রিয়? কেন? তা. আ.: পেশা হিসেবে প্রিয় গবেষণা, যেখানে নোতুনকে উন্মোচিত করার আনন্দ আছে। বিতর্ক-কে খুব বেশি ভালবাসি। আমার মনে হয় আমি যদি তার্কিক না হতাম তাহলে আমার গবেষণাকে অস্ট্রেলিয়ান প্রচার মাধ্যমে এভাবে তুলে ধরতে পারতাম না টেলিভিশন ও বেতার সাক্ষাৎকারগুলোতে। বিতর্কের কাছে আমি ভীষনভাবে ঋণী - যেটা আমাকে দেশের সর্বোচ্চ সম্মান দিয়েছে। ১৬তম জাতীয় টেলিভিশন বিতর্কে আমি প্রথম হয়েছিলাম টেক্সটাইল কলেজে পড়ার সময়। শ. ই.: তুমি কোন ধরনের গান করো? সঙ্গীত সাধনায় তোমাকে অনুপ্রেরণা যুগিয়েছেন কে? তা. আ.: সেমি-ক্লাসিক্যাল ও মেলো রক দুটোই আমার অসম্ভব প্রিয়। আমার মা-বাবা দুজনেই গান করতেন। তাঁদের শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে বিশেষ দখল ছিল। তাঁদের হাত ধরেই কথা বলতেই যখন শুরু করেছি ঠিক তখন থেকেই সঙ্গীতের সাথে সখ্যতা। আমার বোন ডা. তানজিনা আফরীন আমার গানের idol ...। শ. ই.: এবার তোমার গবেষণা জগত সম্পর্কে জানতে চাই? নিয়ে চলো আমাদের তোমার গবেষণা জগতের গভীরে। মূল লক্ষ্য কী? প্রধান প্রতিবন্ধকতা কী? সাফল্য কতদূর? তা. আ.: আমি বাঁশের ফাইবার নিয়ে কাজ করছি। একটি পরিবেশ বান্ধব উৎপাদন পদ্ধতি আমি উদ্ভাবন করেছি। এছাড়াও আমি বাঁশ থেকে একটি কেমিক্যাল compound সনাক্ত করেছি যেটা সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে রক্ষা করবে মানুষকে। বিশেষভাবে এটা অস্ট্রেলিয়ার জন্য ভীষণ প্রয়োজন - যেখানে স্কিন ক্যান্সারের মাত্রা অপেক্ষাকৃত অনেক বেশি। এছাড়াও আমার বাঁশের ফাইবার ন্যাচারাল, যা তুলার বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যাবে; কিন্তু তুলার চাইতে অনেক বেশি কিছু দিতে পারবে - যেমন UV থেকে প্রতিরক্ষা, ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ গুণাগুণ (antimicrobial property), তাৎক্ষণিক আদ্রতা শোষণ (instant moisture absorption) বা পরিশোষণ গুণাগুণ (wicking property)। বাঁশ একটা দারুণ গাছ। সেচ/জীবানুনাশক (pesticides) কোনটাই দরকার হয় না তুলা চাষের মতো। তাছাড়াও বাঁশ গাছের দ্রুত বৃদ্ধি তো আছেই। বাঁশ ভীষণ রকমের শক্ত বস্তু। তাই একেই ফাইবার বানাতে বর্তমানে উৎপাদনকারীরা ভিসকস প্রস্তুতির পদ্ধতি ব্যবহার করছে - যেখানে অনেক ক্ষতিকর কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয়। আমরা আরো খেয়াল করেছি ভিসকস প্রস্তুতি পদ্ধতিতে বাঁশের ফাইবার তৈরি করলে এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ গুণাগুণগুলো থাকে না। বাঁশ শুধুমাত্র কাঠের বিকল্প হিসেবেই ব্যবহার হচ্ছিলো। আর একারণেই আমেরিকা ও কানাডা-তে বাঁশ labelling বন্ধ করে দেয়া হয়। আর সেখানেই আমার গল্প শুরু। একটি বিকল্প পদ্ধতি বের করার প্রচেষ্টা। আমার পদ্ধতি যেমন পরিবেশ বান্ধব, তেমন সস্তা। তুলার দাম বেড়ে যাওয়াতে যারা চিন্তিত ছিলেন তাদের জন্য সুখবর নিয়ে আসছে আমার প্রাকৃতিক বাঁশ ফাইবার। আমার গবেষণা সম্পর্কে আরো অনেক তথ্য পাওয়া যাবে Deakin বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েব সাইট-এ ও নীচের লিঙ্কগুলোতে। আমার কাছে সাফল্য বলতে যা বোঝায় তা হচ্ছে মানুষের ভালবাসা। তা পাওয়া হয়েছে। এছাড়া যদি জাগতিক সাফল্যের কথা বলি তাহলে বলতে হয় অস্ট্রেলিয়া কাপিয়ে দিয়েছে আমার গবেষণা। অনেকগুলো দৈনিক আমাকে নিয়ে সংবাদ করেছে। বেতার ও টেলিভিশন সাক্ষাৎকার নিয়েছে। তার সাথে একাডেমিক প্রকাশনা তো আছেই। শ. ই.: তোমার ভবিষ্যত পরিকল্পনা? পরবর্তী প্রজন্মদের জন্য কোনো পরামর্শ? আমরা কীভাবে আরো বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমুখী হতে পারি? তা. আ.: আমার কাছে প্রতিটি মুহূর্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমি যে কাজ-ই করি তার আগে বেশ কিছু হোমওয়ার্ক করি। আমি সবুজ সুন্দর একটা পৃথিবী দেখতে চাই। আর তাকে ঘিরেই আমার যত ভাবনা। কাউকে পরামর্শ দেবার মতো যোগ্যতা বোধ হয় এখনো অর্জন করিনি। তবুও আমার পরিবেশ-প্রতিবেশের কাছে প্রার্থনা তারা যেন একটু সচেতন হয়ে ওঠেন। এই পৃথিবীটাকে ভালো রাখতে হলে ঠিক যতটুকু সচেতন হবার দরকার ঠিক ততটুকু। প্রতিটি মানুষের ভিতর আলো রয়েছে। তাকে জ্বালাতে হবে। আর সেক্ষেত্রেই চর্চার কোনো বিকল্প নেই। শ. ই.: তারান্নুম আফরীন, অনেক ধন্যবাদ আমাদেরকে তোমার মূল্যবান সময় দেবার জন্য। আশা করি তোমার আলোকিত অন্তর্দৃষ্টি, সৃজনশীল গবেষণা আমাদের অনুপ্রেরণা যোগাবে ও আলোর সন্ধান দেবে। তোমার বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ার, গবেষণা ও অগ্রযাত্রার সাফল্য কামনা করছি। অনাবিল শুভেচ্ছা। তা. আ.: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ। আপনার এত ব্যস্ততার মাঝে আমার মতো একজন ক্ষুদ্র ব্যক্তির সাক্ষাৎকার নেবার জন্য। আমি অত্যন্ত আনন্দিত টেক্সটাইল জগতের কিংবদন্তীতুল্য নক্ষত্র ড. শফিউল ইসলাম আমার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন। এটা আমার কাজের বিশাল স্বীকৃতি। বিজ্ঞানী.org -এর পাঠকদের প্রতি রইলো শুভকামনা। আপনারা আপনাদের প্রার্থনায় আমাকে স্মরণ করবেন যাতে পৃথিবীর জন্য কিছু করে যেতে পারি। আমাদের প্রাপ্তি: ভালো লেগেছে তারান্নুম কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে যাঁরা তার চলার পথে অনেক উৎসাহ ও প্রেরণা যুগিয়েছেন। তারান্নুম তার একাগ্রতা ও মৌলিক গবেষণা দিয়ে আমাদের বিশ্ব জ্ঞান-ভান্ডারকে সমৃদ্ধ করে চলেছে! তারান্নুমের তারুণ্য, সাধনা ও সৃজনশীল গবেষণা তারার মতো ঝিলমিল করে জ্বলবে। আশার আলো ছড়াবে। অনেককে অন্ধ বিশ্বাসের বৃত্ত ভেঙ্গে স্বপ্ন দেখার সাহস যোগাবে। তাই স্বপ্ন দেখি সৃস্টি সুখের উল্লাসে আমাদের স্বপ্ন-চূড়ায় বিশ্বের বুকে আমাদের প্রিয় বাংলাদেশ এবং সুন্দর আগামী গড়ার প্রত্যয়ে তারান্নুম ও তারান্নুমের মতো আরো অনেকের অন্তহীন অগ্রযাত্রা। শেষ কথা: আমরা কৃতজ্ঞ তারান্নুম তার অসুস্থতা ও ব্যস্ততার মাঝেও আমাদের সময় দিয়েছে। খুব ভালো লেগেছে তারান্নুমের শেষ কথাটি - 'পৃথিবীর জন্য যেন কিছু করে যেতে পারি'। আজকের পৃথিবীতে আমরা শুধু চাই, চাই আর চাই। ক'জনে কিছু দিতে চায়? বন্ধুরা, 'শুধু চাই, চাই আর চাই'-এর জগতে এখন অনেক ভীড় - এখানে অনেক প্রতিযোগিতা - অনেক ভীড়ের মাঝে হারিয়ে যেও না। তাই চলে এসো 'কিছু দিতে চাই' জগতে - এখানে প্রতিযোগিতা অনেক কম - এখানে সুখ, শান্তি, সাফল্য ও আনন্দ অনেক বেশি। আর তাই ডাক দিয়ে যাই। তারান্নুম আফরীনের গবেষণা ও গানের জগতের কয়েকটা লিঙ্ক:
তারান্নুম আফরীনের শিক্ষাজীবন:
ছবি: সৌজন্যে ফেস বুক :: তারান্নুম আফরীন :: ২০১১ জুলাই ০৩। Stay tuned! More to come. অপেক্ষায় থাকুন.... বাঁশের আঁশের গবেষণায় নতুন সাফল্য
Courtesy of:
biggani.org>Textile> https://biggani.org/?p=969
http://visioncreatesvalue.blogspot.ca/search/label/Tarannum%20Afrin
শফিউল ইসলাম
ইমেইল:
shafiul_i@yahoo.com :: ওয়েবঃ textek.weebly.com :: Canada :: www.linkedin.com/in/shafiul2009
মন্তব্যগুলো (12)
লিখেছেন dr. tanzina afreen, July 07, 2011
I cannot hold my tears of joy at your achievement my dear
sister.......may ALLAH give u all the strength 2 reach the summit of
success........
লিখেছেন মূনীব রেজওয়ান, July 09, 2011
আপনার নেয়া তারান্নুম আফরীনের সাক্ষাৎকারটি পড়লাম। অসম্ভব ছুঁয়ে গেল মন।
আমি আপনার এবং তারান্নুম আফরীন এর সাক্ষাতৎকারটি আমার ফেসবুক নোটস এ দিতে
পারি কি? কেন যেন মনে হয় এধরণের সাক্ষাৎকার আরো অনেককেই উজ্জিবীত করবে।
আপুনারা দুজন আমাদের দেশের গর্ব। সামনের দিনগুলোতে আপনাদের গবেষণা শুধু
আমাদের দেশ নয় গোটা বিশ্বে মানুষের জীবন যাপন কে সহজ করবে, সমৃদ্ধ করবে।
দুজনকেই অশেষ ধন্যবাদ। তারান্নুমের জীবনের সফলতা কামনা করছি।
লিখেছেন মূনীব রেজওয়ান, July 09, 2011
একদম সঠিক বলেছেন। আমরা যদি আমাদের মেধা এবং সম্পদের সঠিক ব্যাবহারটা
করতে পারি--জাতি হিসেবে মাথা তুলে দাঁড়াতে খুব বেশি সময় লাগার কথা নয়। ও
হ্যাঁ--আমি এই লিঙ্কটি আমার ফেসবুক নোটস এ শেয়ার করেছি। উদ্দেশ্য --এই
সফলতার আনন্দ সবার মাঝে ছড়িয়ে পরুক পাশাপাশি আরও অনেকেই অনুপ্রাণিত হোক!
লিঙ্কটা এখানে দিলাম
http://www.facebook.com/note.php?note_id=189745684412303 ধন্যবাদ আপনাকে এতো ব্যাস্ততার মাঝেও এতো সব কিছু নিরলস ভাবে করে যাচ্ছেন আপনি। লিখেছেন নুরুন্নাহারশিরীন , July 10, 2011
অভিনন্দন। বিষয়টি আদতেই প্রাণিত হওয়ার .. আমি বিষম প্রাণিত হয়েছি। ধন্যবাদ @Shafiul islam.
সপ্রীতিঃ নুরুন্নাহারশিরীন লিখেছেন Salma Yasmin, July 15, 2011
Thanks so much... Mr. Shafiul Islam... for your report and the
interview. Bangladesh need to know the research outcome of the
Bangladeshis abroad. We do appreciate it so much! I do like your comment
on "shesh kotha"... Very impressive.
Congratulations Tarannum... We all are so proud of you and your work... Your sincerety and commitment will show the ultimate success to you, Bangladesh and the world! Well Done!!! লিখেছেন তমাল, September 04, 2011
তারান্নুম আফরীনের প্রতি আকুলতা,,,
তার আবিষ্কারের অন্যতম সূফলভোগি যেন হয় তার প্রিয়তম স্বদেশ... |
Sunday, 3 July 2011
বাঁশের আঁশের গবেষণায় নতুন সাফল্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
eta sotti e ekta great achivement. kintu keu ei projukti commercialize koreche ki?? janale badhito hobo!!
ReplyDeleteGreetings Debnath,
DeleteThanks for your insightful thoughts. I will ask Tarannum to address your point.
Shuvarthee,
Shafiul